সংগৃহীত ছবি
২০২৫ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন ভেনিজুয়েলার রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো। তিনি ভেনিজুয়েলার গণতন্ত্র আন্দোলনের নেতা। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় তার নাম ঘোষণা করা হয়।
জানা যায়, ভেনিজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং একনায়কতন্ত্র থেকে শান্তিপূর্ণভাবে গণতন্ত্রে রূপান্তরের জন্য অক্লান্ত লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো।
এ কারণেই তিনি নোবেলের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
নরওয়ের অসলো থেকে এক ঘোষণায় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নোবেল কমিটি জানায়, ‘ভেনিজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলস প্রচেষ্টা এবং স্বৈরশাসন থেকে ন্যায়ভিত্তিক ও শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের সংগ্রামের জন্য তাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।’
প্রকৌশলী থেকে রাজনীতিক বনে যাওয়া ৫৭ বছর বয়সী মাচাদো ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো সরকারের কড়া সমালোচক এবং গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের অন্যতম মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত।
জানা যায়, এবারের শান্তি পুরস্কারের জন্য মোট ৩৩৮টি মনোনয়ন জমা পড়েছে, যার মধ্যে ২৪৪ ব্যক্তি এবং ৯৪টি সংস্থা ছিল।
ট্রাম্প ছাড়াও অন্য সম্ভাব্যদের মধ্যে ছিল সুদানের ইমারজেন্সি রেসপন্স রুমস এবং কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস, যারা যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলে মানবাধিকার ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় কাজ করে আসছে।
প্রসঙ্গত, শান্তি পুরস্কারকে নোবেলের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার হিসেবে দেখা হয়। ২০০৬ সালে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে এটি জিতেছেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।











































